৫৩তম বিজয় দিবস উপলক্ষে একটি বিশেষ স্মারক ডাকটিকিট ছাড়াও উদ্বোধনী খাম ও একটি ডাটাকার্ড অবমুক্ত করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শনিবার (১৬ ডিসেম্বর) সকালে গণভবনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে সরকারপ্রধান এই স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত করেন। অনুষ্ঠানে একটি বিশেষ সিলমোহরও ব্যবহার করা হয়।
স্মারক ডাকটিকিট উন্মোচনকালে অন্যদের মধ্যে ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক এবং প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব মোহাম্মদ সালাউদ্দিন উপস্থিত ছিলেন। এই ডাকটিকিট, উদ্বোধনী খাম ও ডাটাকার্ড ঢাকা জিপিওর ফিলাটেলিক ব্যুরো থেকে বিক্রি করা হবে এবং পরবর্তীতে সারাদেশের অন্যান্য জিপিও এবং প্রধান পোস্ট অফিসগুলোতেও পাওয়া যাবে।
এর আগে সকালে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানান রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ সময় তারা স্মরণ করেন মুক্তিযুদ্ধের ৩০ লাখ শহীদদের। এদিন সকাল ৬টা ৩৪ মিনিটে স্মৃতিসৌধের বেদিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান তারা। প্রথমে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, এরপর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
শ্রদ্ধা নিবেদনকালে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের স্মরণে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন। সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর একটি সুসজ্জিত দল তখন রাষ্ট্রীয় সালাম জানায়। একই সময় বিউগলে বেজে ওঠে করুণ সুর। মন্ত্রিপরিষদের সদস্য, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা, সংসদ সদস্য, তিন বাহিনীর প্রধান ছাড়াও বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত ও কূটনীতিক, সরকারের পদস্থ সামরিক-বেসামরিক কর্মকর্তারাও এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
স্মারক ডাকটিকিট উন্মোচনকালে অন্যদের মধ্যে ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক এবং প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব মোহাম্মদ সালাউদ্দিন উপস্থিত ছিলেন। এই ডাকটিকিট, উদ্বোধনী খাম ও ডাটাকার্ড ঢাকা জিপিওর ফিলাটেলিক ব্যুরো থেকে বিক্রি করা হবে এবং পরবর্তীতে সারাদেশের অন্যান্য জিপিও এবং প্রধান পোস্ট অফিসগুলোতেও পাওয়া যাবে।
এর আগে সকালে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানান রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ সময় তারা স্মরণ করেন মুক্তিযুদ্ধের ৩০ লাখ শহীদদের। এদিন সকাল ৬টা ৩৪ মিনিটে স্মৃতিসৌধের বেদিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান তারা। প্রথমে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, এরপর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
শ্রদ্ধা নিবেদনকালে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের স্মরণে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন। সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর একটি সুসজ্জিত দল তখন রাষ্ট্রীয় সালাম জানায়। একই সময় বিউগলে বেজে ওঠে করুণ সুর। মন্ত্রিপরিষদের সদস্য, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা, সংসদ সদস্য, তিন বাহিনীর প্রধান ছাড়াও বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত ও কূটনীতিক, সরকারের পদস্থ সামরিক-বেসামরিক কর্মকর্তারাও এ সময় উপস্থিত ছিলেন।