মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে বিজয় র্যালি করেছে বিএনপি। শনিবার (১৬ ডিসেম্বর) দুপুর ২টা ২০ মিনিটে নয়াপল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে এই র্যালি শুরু হয়। মগবাজার ঘুরে আবারও কার্যালয়ের সামনে এসে শেষ হবে র্যালিটি।
এর আগে ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণ বিএনপি আয়োজিত এই বিজয় র্যালিতে অংশ নিতে দুপুর ১২টা থেকেই দলীয় কার্যালয়ের সামনে জড়ো হতে থাকেন বিএনপি ও অঙ্গ-সংগঠনের নেতাকর্মীরা। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বিজয় দিবস উপলক্ষে শোভাযাত্রা সফল করার জন্য বিএনপির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা নয়াপল্টনে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে অবস্থান করেন। ওই এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন রয়েছে। তবে সার্বিক পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে।
এদিকে, র্যালি উপলক্ষে পিকআপ ভ্যানে তৈরি করা হয়েছে অস্থায়ী মঞ্চ। সেই মঞ্চ থেকে কে কোন স্থানে অবস্থান নেবেন, সেই নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। এ সময় সকলকে শান্তিপূর্ণভাবে অবস্থান নেয়ার অনুরোধ জানানো হয়। এদিন র্যালির আগে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বক্তব্য রাখেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আব্দুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, বিএনপির ভাইস-চেয়ারম্যান নিতাই রায় চৌধুরী।
তারা বলেন, ডামি নির্বাচনে ইতোমধ্যে নির্ধারণ হয়ে গেছে কে কোন আসন থেকে এমপি হবেন। এজন্য জনগণের দুরবস্থার সময় কোটি টাকা খরচ করে নির্বাচন করার কোনো মানে নেই।
তারা আরও বলেন, আমাদের র্যালি করার কোনো অনুমতি দেয়া হয়নি। অনুমতি নিয়ে পুলিশ টালবাহানা করেছে। তারপরও মাত্র এক ঘণ্টার মধ্যে এই নয়াপল্টন এলাকা লোকে-লোকারণ্য হয়ে গেছে।
এর আগে সকালে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানাতে যান বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সেলিমা রহমান, ড. মঈন খান, নজরুল ইসলাম খানসহ দলটির সিনিয়র নেতারা। এ সময় 'ডাইরেক্ট অ্যাকশন' স্লোগান দিয়ে শোডাউন দেন নেতাকর্মীরা।
এর আগে ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণ বিএনপি আয়োজিত এই বিজয় র্যালিতে অংশ নিতে দুপুর ১২টা থেকেই দলীয় কার্যালয়ের সামনে জড়ো হতে থাকেন বিএনপি ও অঙ্গ-সংগঠনের নেতাকর্মীরা। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বিজয় দিবস উপলক্ষে শোভাযাত্রা সফল করার জন্য বিএনপির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা নয়াপল্টনে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে অবস্থান করেন। ওই এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন রয়েছে। তবে সার্বিক পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে।
এদিকে, র্যালি উপলক্ষে পিকআপ ভ্যানে তৈরি করা হয়েছে অস্থায়ী মঞ্চ। সেই মঞ্চ থেকে কে কোন স্থানে অবস্থান নেবেন, সেই নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। এ সময় সকলকে শান্তিপূর্ণভাবে অবস্থান নেয়ার অনুরোধ জানানো হয়। এদিন র্যালির আগে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বক্তব্য রাখেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আব্দুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, বিএনপির ভাইস-চেয়ারম্যান নিতাই রায় চৌধুরী।
তারা বলেন, ডামি নির্বাচনে ইতোমধ্যে নির্ধারণ হয়ে গেছে কে কোন আসন থেকে এমপি হবেন। এজন্য জনগণের দুরবস্থার সময় কোটি টাকা খরচ করে নির্বাচন করার কোনো মানে নেই।
তারা আরও বলেন, আমাদের র্যালি করার কোনো অনুমতি দেয়া হয়নি। অনুমতি নিয়ে পুলিশ টালবাহানা করেছে। তারপরও মাত্র এক ঘণ্টার মধ্যে এই নয়াপল্টন এলাকা লোকে-লোকারণ্য হয়ে গেছে।
এর আগে সকালে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানাতে যান বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সেলিমা রহমান, ড. মঈন খান, নজরুল ইসলাম খানসহ দলটির সিনিয়র নেতারা। এ সময় 'ডাইরেক্ট অ্যাকশন' স্লোগান দিয়ে শোডাউন দেন নেতাকর্মীরা।