১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস। ১৯৭১ সালে দীর্ঘ নয় মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধে পাকিস্তানের থেকে মুক্ত হয় বাংলাদেশ। এই বিজয়কে উদযাপন করতে কলকাতায় সেনাবাহিনীর পূর্বাঞ্চলীয় প্রধান কার্যালয় ফোর্ট উইলিয়ামে আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হলো বিজয় দিবস উদযাপন।
শুক্রবার (১৫ ডিসেম্বর) ২ দিনব্যাপী বিজয় দিবসের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন ভারতের পূর্বাঞ্চলীয় কমান্ডের প্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল আর পি কালিতা। এ সময় ভারতীয় সেনার আমন্ত্রণে বাংলাদেশের তরফে উপস্থিত ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহম্মদ মোমিন ঊল্লা পাটোয়ারির নেতৃত্বে ২৫ জন বীর মুক্তিযোদ্ধা।
অনুষ্ঠানে মুক্তিযোদ্ধা মোহম্মদ মোমিন ঊল্লা পাটোয়ারি ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি তুলে ধরে বলেন, আমাদের দেশের স্বাধীনতার জন্য ভারতের সহযোগিতায় আমরা লড়াই করেছিলাম। তুমুল প্রতিরোধের মুখে পাকিস্তানি সেনারা পিছু হটতে বাধ্য হয়। এখন আমরা পাকিস্তানের থেকেও ভালো জীবনযাপন করছি।
অনুষ্ঠানে বীর মুক্তিযোদ্ধা বীরপ্রতীক কাজি জয়নুল আবেদিন বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধে ভারতের সহযোগিতা প্রসঙ্গে বলেন, স্বাধীনতা পেতে ভারতবর্ষ যেভাবে সাহায্য করেছে, তার জন্য আমরা চিরকৃতজ্ঞ।
ভারতীয় সেনার পক্ষে এদিন উপস্থিত ছিলেন বিগ্রেডিয়ার আজিত আপ্তে, ব্রিগেডিয়ার প্রকাশ টি ঘোকলে, লেফটনেন্ট জেনারেল জে এস চিমা, লেফটেন্যান্ট জেনারেল জে আর মুখার্জীরা। তারা ১৯৭১ সালের যুদ্ধের স্মৃতি তুলে ধরেন।
অনুষ্ঠানে মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে একটি প্রদর্শনীরও আয়োজন করা হয়।
শুক্রবার (১৫ ডিসেম্বর) ২ দিনব্যাপী বিজয় দিবসের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন ভারতের পূর্বাঞ্চলীয় কমান্ডের প্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল আর পি কালিতা। এ সময় ভারতীয় সেনার আমন্ত্রণে বাংলাদেশের তরফে উপস্থিত ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহম্মদ মোমিন ঊল্লা পাটোয়ারির নেতৃত্বে ২৫ জন বীর মুক্তিযোদ্ধা।
অনুষ্ঠানে মুক্তিযোদ্ধা মোহম্মদ মোমিন ঊল্লা পাটোয়ারি ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি তুলে ধরে বলেন, আমাদের দেশের স্বাধীনতার জন্য ভারতের সহযোগিতায় আমরা লড়াই করেছিলাম। তুমুল প্রতিরোধের মুখে পাকিস্তানি সেনারা পিছু হটতে বাধ্য হয়। এখন আমরা পাকিস্তানের থেকেও ভালো জীবনযাপন করছি।
অনুষ্ঠানে বীর মুক্তিযোদ্ধা বীরপ্রতীক কাজি জয়নুল আবেদিন বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধে ভারতের সহযোগিতা প্রসঙ্গে বলেন, স্বাধীনতা পেতে ভারতবর্ষ যেভাবে সাহায্য করেছে, তার জন্য আমরা চিরকৃতজ্ঞ।
ভারতীয় সেনার পক্ষে এদিন উপস্থিত ছিলেন বিগ্রেডিয়ার আজিত আপ্তে, ব্রিগেডিয়ার প্রকাশ টি ঘোকলে, লেফটনেন্ট জেনারেল জে এস চিমা, লেফটেন্যান্ট জেনারেল জে আর মুখার্জীরা। তারা ১৯৭১ সালের যুদ্ধের স্মৃতি তুলে ধরেন।
অনুষ্ঠানে মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে একটি প্রদর্শনীরও আয়োজন করা হয়।