বাংলাদেশের নির্বাচন ইস্যুতে নিষেধাজ্ঞা ও বিরোধী দলের বিরুদ্ধে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যাবহার করে অপপ্রচারের বিষয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংয়ে আবারও আলোচনা হয়েছে। দেশটির পররাষ্ট্র দপ্তরের প্রধান মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার বুধবার (১৩ ডিসেম্বর) প্রেস ব্রিফিংয়ে বাংলাদেশ বিষয়ে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান জানান।
বাংলাদেশের নির্বাচন, অপপ্রচার, মানবাধিকারসহ নানা বিষয়ে সাংবাদিকরা প্রশ্ন করেন ম্যাথিউ মিলারকে। এর মধ্যে একটি প্রশ্ন ছিল, আগামী ৭ জানুয়ারির নির্বাচনের আগে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে নতুন করে আর কোন নিষেধাজ্ঞা আরোপ করবে কি না যুক্তরাষ্ট্র।
সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে ম্যাথিউ মিলার বলেন, 'আজ আর নতুন করে কোনো নিষেধাজ্ঞার ঘোষণা দিব না। আর নতুন কোনো নিষেধাজ্ঞা দেয়ার আগে আমরা সেই বিষয়ে খোলাখুলি পর্যালোচনা করি না।'
প্রসঙ্গত, সম্প্রতি ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ফিন্যান্সিয়াল টাইমস বাংলাদেশ নিয়ে একটি অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে বলেছে প্রকাশ করেছে। যেখানে তারা বলছে আসন্ন ডামি নির্বাচনকে সামনে রেখে ক্ষমতাসীন বাংলাদেশে সরকার যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের বিরোধী দলগুলোর বিরুদ্ধে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করে ভুয়া খবর, ভুয়া ভিডিওসহ পরিকল্পিত অপপ্রচার চালাচ্ছে। এ বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্র কোন পদক্ষেপ নিবে কি না বা এ বিষয়ে দপ্তরের অবস্থান কী?
জবাবে ম্যাথিউ মিলার বলেন, 'আমরা বাংলাদেশে নির্বাচন সম্পর্কিত প্রচারণায় ডিপ ফেক প্রযুক্তির ব্যবহারের বিষয়ে উদ্বিগ্ন। কারণ এটি গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াগুলোকে প্রভাবিত করতে পারে'।
অপর এক প্রশ্নে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্রের কাছে জানতে চাওয়া হয়, বিশ্ব সম্প্রদায়কে বাংলাদেশে মৌলিক অধিকার রক্ষায় একযোগে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছে ছয়টি আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা। অন্যদিকে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী (একে আব্দুল মোমেন) ও তার ডেপুটি দাবি করছেন, তারা যুক্তরাষ্ট্রকেও ম্যানেজ করতে পারবেন। সরকার গঠনের পর যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের সরকারকে সমর্থন করবে বলে উল্লেখ করেছেন বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী। এ বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিক্রিয়া কী?
জবাবে ম্যাথিউ মিলার বলেন, 'হাজার হাজার বিরোধী দলীয় নেতা-কর্মীদের গণগ্রেপ্তার ও কারাগারে নির্যাতনের প্রতিবেদনে আমরা গভীরভাবে উদ্বিগ্ন। আমরা সকল পক্ষকে সংযম প্রদর্শন এবং সহিংসতা এড়াতে আহ্বান জানিয়েছি'।
এছাড়াও, মিলার বাংলাদেশ সরকারকে একটি সহিংসতা মুক্ত এবং সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন আয়োজনের আহ্বান জানান।
বাংলাদেশের নির্বাচন, অপপ্রচার, মানবাধিকারসহ নানা বিষয়ে সাংবাদিকরা প্রশ্ন করেন ম্যাথিউ মিলারকে। এর মধ্যে একটি প্রশ্ন ছিল, আগামী ৭ জানুয়ারির নির্বাচনের আগে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে নতুন করে আর কোন নিষেধাজ্ঞা আরোপ করবে কি না যুক্তরাষ্ট্র।
সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে ম্যাথিউ মিলার বলেন, 'আজ আর নতুন করে কোনো নিষেধাজ্ঞার ঘোষণা দিব না। আর নতুন কোনো নিষেধাজ্ঞা দেয়ার আগে আমরা সেই বিষয়ে খোলাখুলি পর্যালোচনা করি না।'
প্রসঙ্গত, সম্প্রতি ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ফিন্যান্সিয়াল টাইমস বাংলাদেশ নিয়ে একটি অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে বলেছে প্রকাশ করেছে। যেখানে তারা বলছে আসন্ন ডামি নির্বাচনকে সামনে রেখে ক্ষমতাসীন বাংলাদেশে সরকার যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের বিরোধী দলগুলোর বিরুদ্ধে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করে ভুয়া খবর, ভুয়া ভিডিওসহ পরিকল্পিত অপপ্রচার চালাচ্ছে। এ বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্র কোন পদক্ষেপ নিবে কি না বা এ বিষয়ে দপ্তরের অবস্থান কী?
জবাবে ম্যাথিউ মিলার বলেন, 'আমরা বাংলাদেশে নির্বাচন সম্পর্কিত প্রচারণায় ডিপ ফেক প্রযুক্তির ব্যবহারের বিষয়ে উদ্বিগ্ন। কারণ এটি গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াগুলোকে প্রভাবিত করতে পারে'।
অপর এক প্রশ্নে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্রের কাছে জানতে চাওয়া হয়, বিশ্ব সম্প্রদায়কে বাংলাদেশে মৌলিক অধিকার রক্ষায় একযোগে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছে ছয়টি আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা। অন্যদিকে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী (একে আব্দুল মোমেন) ও তার ডেপুটি দাবি করছেন, তারা যুক্তরাষ্ট্রকেও ম্যানেজ করতে পারবেন। সরকার গঠনের পর যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের সরকারকে সমর্থন করবে বলে উল্লেখ করেছেন বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী। এ বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিক্রিয়া কী?
জবাবে ম্যাথিউ মিলার বলেন, 'হাজার হাজার বিরোধী দলীয় নেতা-কর্মীদের গণগ্রেপ্তার ও কারাগারে নির্যাতনের প্রতিবেদনে আমরা গভীরভাবে উদ্বিগ্ন। আমরা সকল পক্ষকে সংযম প্রদর্শন এবং সহিংসতা এড়াতে আহ্বান জানিয়েছি'।
এছাড়াও, মিলার বাংলাদেশ সরকারকে একটি সহিংসতা মুক্ত এবং সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন আয়োজনের আহ্বান জানান।