পর্যাপ্ত সরবরাহ থাকলেও রাজধানীর বাজারে কমেনি পেঁয়াজের দাম। শনিবার দিনভর দেশের বিভিন্ন জেলায় অভিযান ও জরিমানার পরেও পাইকারি ও খুচরা বাজারে বেশি দামেই বিক্রি হচ্ছে পেঁয়াজ। ক্রেতা ও ব্যবসায়ীরা বলছেন, দাম নিয়ন্ত্রণে নজর রাখতে হবে আমদানীকারক ও আড়তদারদের ওপর।
শনিবার দিবাগত রাত ২টায় রাজধানীর কারওয়ান বাজার আড়তে গিয়ে দেখা যায়, দেশি পেঁয়াজ ছাড়াও ঘাটতি নেই আমদানি করা ভারত ও চায়নার পেঁয়াজের। এরপরও দাম ঊর্ধ্বমুখী।
লালবাগের ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী রাজু জানান, বৃহস্পতিবার পাইকারিতে দেশি পেঁয়াজ ১৩০ টাকায় কিনলেও শনিবার রাতে তা বেড়ে হয়েছে ২০৫ টাকা। আর ভারতীয় পেঁয়াজ ৯৮ টাকা থেকে বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ১৬৫ টাকায়। দাম বাড়তি হওয়ায় কম পরিমাণেই কিনছেন তিনি।
বিক্রেতারা দাবি করছেন, শ্যামবাজারের পাইকারি আড়ত থেকে বেশি দামে পেঁয়াজ কিনতে হচ্ছে তাদের। তবে বিক্রির দাম বাড়লেও লাভ কমেছে। তারা বলছেন, গাড়ি ভাড়া, পণ্যবহন খরচের কারণে লাভ কম হচ্ছে।
পাইকারি বাজারে একদিনের ব্যবধানে কেজিতে ৬০ থেকে ৮০ টাকা বাড়লেও খুচরায় বিক্রি হচ্ছে দ্বিগুণ দামে। কারওয়ান বাজারেই খুচরা প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ ২২০ টাকা, ভারতীয় পেঁয়াজ ১৭০ টাকা ও চায়নার পেঁয়াজ ১৩৫ থেকে ১৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
শনিবার দিনভর ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের অভিযান ও জরিমানার পরও বাজারে তার প্রভাব পড়ছে না।
ভোক্তা ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা বলছেন, শুধু অভিযান নয় বরং আমদানীকারক ও আড়তদার পর্যায়ে দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারলে সুফল মিলবে বাজারে।
এদিকে পেঁয়াজ আগে কেনা থাকায় কিছু কিছু ব্যবসায়ী কেজিতে দাম একটু কম রাখছেন। তবে নতুন আসা পেঁয়াজের দাম বেশিই রাখা হচ্ছে।
ভারতের ডিরেক্টরেট জেনারেল অব ফরেন ট্রেড জানিয়েছে, আগামী বছরের ৩১ মার্চ পর্যন্ত পেঁয়াজ রপ্তানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ থাকবে। পেঁয়াজের দাম বেড়ে যাওয়ায় ২৯ অক্টোবর বাড়তি রপ্তানি মূল্য নির্ধারণ করে ভারত। চলতি মাসের ৩১ তারিখ পর্যন্ত এ বিধিনিষেধ দেওয়া হলেও তা আরও তিন মাসের জন্য বাড়ানো হয়।
এ বিষয়ক আগের নির্দেশনায় বলা হয়েছিল, বিশ্বের যেকোনো দেশেই পেঁয়াজ রপ্তানি করা যাবে। তবে প্রতি টন পেঁয়াজের ন্যূনতম মূল্য ৮০০ ডলার রাখতে হবে। পরিবহন ও বীমা খরচ এ দামের সাথে অন্তর্ভুক্ত নয় বলেও জানানো হয়।
হিলি স্থলবন্দর আমদানিকারক গ্রুপের সভাপতি হারুন উর রশিদ বলেন, 'ভারত সরকারের বেধে দেওয়া রফতানি মূল্য ৮০০ মার্কিন ডলার মূল্যেই বন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি অব্যাহত ছিল। কিন্তু ইতোমধ্যেই ভারত সরকার আগামী ৩১ মার্চ পর্যন্ত পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধ ঘোষণা করেছে। তাদের এমন হঠকারী সিদ্ধান্তের কারণে দেশের পেঁয়াজ ব্যবসায়ীরা যেমন ক্ষতিগ্রস্ত হবে। তেমনি দেশের বাজারে পেঁয়াজের দাম বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে। সরকারের উচ্চ পর্যায়ে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করে সমাধানের দাবি জানাচ্ছি।'
শনিবার দিবাগত রাত ২টায় রাজধানীর কারওয়ান বাজার আড়তে গিয়ে দেখা যায়, দেশি পেঁয়াজ ছাড়াও ঘাটতি নেই আমদানি করা ভারত ও চায়নার পেঁয়াজের। এরপরও দাম ঊর্ধ্বমুখী।
লালবাগের ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী রাজু জানান, বৃহস্পতিবার পাইকারিতে দেশি পেঁয়াজ ১৩০ টাকায় কিনলেও শনিবার রাতে তা বেড়ে হয়েছে ২০৫ টাকা। আর ভারতীয় পেঁয়াজ ৯৮ টাকা থেকে বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ১৬৫ টাকায়। দাম বাড়তি হওয়ায় কম পরিমাণেই কিনছেন তিনি।
বিক্রেতারা দাবি করছেন, শ্যামবাজারের পাইকারি আড়ত থেকে বেশি দামে পেঁয়াজ কিনতে হচ্ছে তাদের। তবে বিক্রির দাম বাড়লেও লাভ কমেছে। তারা বলছেন, গাড়ি ভাড়া, পণ্যবহন খরচের কারণে লাভ কম হচ্ছে।
পাইকারি বাজারে একদিনের ব্যবধানে কেজিতে ৬০ থেকে ৮০ টাকা বাড়লেও খুচরায় বিক্রি হচ্ছে দ্বিগুণ দামে। কারওয়ান বাজারেই খুচরা প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ ২২০ টাকা, ভারতীয় পেঁয়াজ ১৭০ টাকা ও চায়নার পেঁয়াজ ১৩৫ থেকে ১৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
শনিবার দিনভর ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের অভিযান ও জরিমানার পরও বাজারে তার প্রভাব পড়ছে না।
ভোক্তা ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা বলছেন, শুধু অভিযান নয় বরং আমদানীকারক ও আড়তদার পর্যায়ে দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারলে সুফল মিলবে বাজারে।
এদিকে পেঁয়াজ আগে কেনা থাকায় কিছু কিছু ব্যবসায়ী কেজিতে দাম একটু কম রাখছেন। তবে নতুন আসা পেঁয়াজের দাম বেশিই রাখা হচ্ছে।
ভারতের ডিরেক্টরেট জেনারেল অব ফরেন ট্রেড জানিয়েছে, আগামী বছরের ৩১ মার্চ পর্যন্ত পেঁয়াজ রপ্তানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ থাকবে। পেঁয়াজের দাম বেড়ে যাওয়ায় ২৯ অক্টোবর বাড়তি রপ্তানি মূল্য নির্ধারণ করে ভারত। চলতি মাসের ৩১ তারিখ পর্যন্ত এ বিধিনিষেধ দেওয়া হলেও তা আরও তিন মাসের জন্য বাড়ানো হয়।
এ বিষয়ক আগের নির্দেশনায় বলা হয়েছিল, বিশ্বের যেকোনো দেশেই পেঁয়াজ রপ্তানি করা যাবে। তবে প্রতি টন পেঁয়াজের ন্যূনতম মূল্য ৮০০ ডলার রাখতে হবে। পরিবহন ও বীমা খরচ এ দামের সাথে অন্তর্ভুক্ত নয় বলেও জানানো হয়।
হিলি স্থলবন্দর আমদানিকারক গ্রুপের সভাপতি হারুন উর রশিদ বলেন, 'ভারত সরকারের বেধে দেওয়া রফতানি মূল্য ৮০০ মার্কিন ডলার মূল্যেই বন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি অব্যাহত ছিল। কিন্তু ইতোমধ্যেই ভারত সরকার আগামী ৩১ মার্চ পর্যন্ত পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধ ঘোষণা করেছে। তাদের এমন হঠকারী সিদ্ধান্তের কারণে দেশের পেঁয়াজ ব্যবসায়ীরা যেমন ক্ষতিগ্রস্ত হবে। তেমনি দেশের বাজারে পেঁয়াজের দাম বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে। সরকারের উচ্চ পর্যায়ে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করে সমাধানের দাবি জানাচ্ছি।'