সাধারণত, মেনস্ট্রুয়াল সাইকেল মূলত ২৫ থেকে ২৮ দিনের অন্তর হয়। যদিও ৩৫ দিনের কম সময়কালকেও স্বাভাবিক হিসাবে বিবেচনা করা হয়। কিন্তু সবার ক্ষেত্রে এটি এক নয়। এই সম্পূর্ণ বিষয়টি নির্ভর করে মহিলাদের হরমোন ও শারীরিক অবস্থার ওপর। যার ফলে প্রত্যেকের ঋতুস্রাবের সময় একে অপরের থেকে আলাদা হয়।
পিরিয়ড কতদিন হবে, এই হিসেব প্রতিটি মহিলার ক্ষেত্রেই আলাদা-আলাদা। অনেক মহিলার পিরিয়ড ৩-৫ দিন হয়। অনেক মহিলার পিরিয়ড ৭ দিন পর্যন্ত-ও হয়। আবার অনেক মহিলার পিরিয়ড হয় মাত্র ২ দিন।
এবার প্রশ্ন হলো, খুব বেশিদিন পিরিয়ড হওয়া বা খুব কম দিন পিরিয়ড হওয়া কি স্বাভাবিক? চিকিৎসকরা বলছেন ২ দিন পিরিয়ড স্বাভাবিক। আবার ৭ দিন পিরিয়ডও স্বাভাবিক। কিন্তু ধরুন, আপনার পিরিয়ড সাধারণত ৪-৫ দিন হত। হঠাৎ করেই তা কমে গিয়েছে! এর পেছনে কিন্তু থাকতে পারে একাধিক কারণ। যেমন-প্রেগন্যান্সি, একটোপিক প্রেগন্যান্সি, মিসক্যারেজ, সন্তানকে স্তন্যপান করানো অথবা গর্ভনিরোধক ওষুধ খাওয়া।
পিরিয়ডের সময়সীমাও হঠাৎ কমে যাওয়ার পেছনে থাকতে পারে আরও নানা কারণ! বিশেষ কিছু ওষুধ পিরিয়ডের ওপর প্রভাব ফেলে। যেমন- ব্লাড থিনার, অ্যান্টিডিপ্রেস্যান্ট, স্টেরয়েড, ট্যামোক্সিফেন (স্তন ক্যানসারের চিকিৎসায় ব্যবহার করে)।
স্ট্রেস, খুব বেশি ওয়ার্কআউট, থাইরয়েড, পলিসিস্টিক ওভারি সিন্ড্রোম, পেলভিক ইনফ্লেমেটরি ডিজিজ, অ্যানেমিয়া, পিটুইটারি ডিসর্ডার, সার্ভিক্যাল ক্যান্সার-এর কারণেও কম পিরিয়ড হতে পারে।
সূত্র : নিউজ ১৮
পিরিয়ড কতদিন হবে, এই হিসেব প্রতিটি মহিলার ক্ষেত্রেই আলাদা-আলাদা। অনেক মহিলার পিরিয়ড ৩-৫ দিন হয়। অনেক মহিলার পিরিয়ড ৭ দিন পর্যন্ত-ও হয়। আবার অনেক মহিলার পিরিয়ড হয় মাত্র ২ দিন।
এবার প্রশ্ন হলো, খুব বেশিদিন পিরিয়ড হওয়া বা খুব কম দিন পিরিয়ড হওয়া কি স্বাভাবিক? চিকিৎসকরা বলছেন ২ দিন পিরিয়ড স্বাভাবিক। আবার ৭ দিন পিরিয়ডও স্বাভাবিক। কিন্তু ধরুন, আপনার পিরিয়ড সাধারণত ৪-৫ দিন হত। হঠাৎ করেই তা কমে গিয়েছে! এর পেছনে কিন্তু থাকতে পারে একাধিক কারণ। যেমন-প্রেগন্যান্সি, একটোপিক প্রেগন্যান্সি, মিসক্যারেজ, সন্তানকে স্তন্যপান করানো অথবা গর্ভনিরোধক ওষুধ খাওয়া।
পিরিয়ডের সময়সীমাও হঠাৎ কমে যাওয়ার পেছনে থাকতে পারে আরও নানা কারণ! বিশেষ কিছু ওষুধ পিরিয়ডের ওপর প্রভাব ফেলে। যেমন- ব্লাড থিনার, অ্যান্টিডিপ্রেস্যান্ট, স্টেরয়েড, ট্যামোক্সিফেন (স্তন ক্যানসারের চিকিৎসায় ব্যবহার করে)।
স্ট্রেস, খুব বেশি ওয়ার্কআউট, থাইরয়েড, পলিসিস্টিক ওভারি সিন্ড্রোম, পেলভিক ইনফ্লেমেটরি ডিজিজ, অ্যানেমিয়া, পিটুইটারি ডিসর্ডার, সার্ভিক্যাল ক্যান্সার-এর কারণেও কম পিরিয়ড হতে পারে।
সূত্র : নিউজ ১৮