প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলা মামলায় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে জামিন দেননি হাইকোর্ট।
বৃহস্পতিবার বিচারপতি মো. সেলিম ও বিচারপতি শাহেদ নূরউদ্দিনের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ তার জামিন নামঞ্জুর করেন। একইসাথে মির্জা ফখরুলকে জামিন কেনো দেয়া হবে না- জানতে চেয়ে এক সাপ্তাহের রুল জারি করেন আদালত।
এর আগে ৩ ডিসেম্বর জামিন চেয়ে আবেদন করেন মির্জা ফখরুলের আইনজীবীরা। পরে ৪ ডিসেম্বর বিচারপতি মো. সেলিমের নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চ বৃহস্পতিবার শুনানির দিন ধার্য করেন।
গত ২৮ অক্টোবর বিএনপির মহাসমাবেশ চলাকালে প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলা ও ভাঙচুরের অভিযোগে রমনা থানায় পুলিশ বাদী হয়ে মামলা করে। মামলায় মির্জা ফখরুল ছাড়াও দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসসহ ৫৯ নেতাকর্মীকে আসামি করা হয়।
গত ২৯ অক্টোবর মির্জা ফখরুলকে গুলশানের বাসা থেকে তুলে নিয়ে যায় ডিবি পুলিশ। ওইদিন রাতে প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলা চালানোর মামলায় তাকে গ্রেফতার দেখিয়ে ডিবি অফিস থেকে ঢাকার সিএমএম আদালতে হাজির করা হয়। এরপর মামলার তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের পরিদর্শক হুমায়ন কবীর খান।
ফখরুলের আইনজীবীরা তার জামিন চেয়ে শুনানি করেন। অন্যদিকে রাষ্ট্রপক্ষ থেকে জামিনের বিরোধিতা করা হয়। উভয় পক্ষের শুনানি শেষে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শফি উদ্দিন তার জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
আবার চলতি মাসের ২ নভেম্বর ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আছাদুজ্জামানের আদালতে ফের মির্জা ফখরুলের জামিন চেয়ে আবেদন করা হয়। যা ২০ নভেম্বর শুনানির দিন ছিল। ওইদিন শুনানি শুরু হলে আদালতে আইনজীবীদের মধ্যে হট্টগোল দেখা দেয়। পরে বিচারকের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।
এরপর জামিন শুনানির জন্য ২২ নভেম্বর দিন ধার্য করেন আদালত। ওইদিন ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের ভারপ্রাপ্ত বিচারক ফয়সাল আতিক বিন কাদের মির্জা ফখরুলের জামিন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠান।
বিচারক বলেন, বিএনপি মহাসচিবের বিরুদ্ধে করা এ মামলাটি এখনও নতুন। এ পর্যায়ে তিনি জামিন পেতে পারেন না।71/t
বৃহস্পতিবার বিচারপতি মো. সেলিম ও বিচারপতি শাহেদ নূরউদ্দিনের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ তার জামিন নামঞ্জুর করেন। একইসাথে মির্জা ফখরুলকে জামিন কেনো দেয়া হবে না- জানতে চেয়ে এক সাপ্তাহের রুল জারি করেন আদালত।
এর আগে ৩ ডিসেম্বর জামিন চেয়ে আবেদন করেন মির্জা ফখরুলের আইনজীবীরা। পরে ৪ ডিসেম্বর বিচারপতি মো. সেলিমের নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চ বৃহস্পতিবার শুনানির দিন ধার্য করেন।
গত ২৮ অক্টোবর বিএনপির মহাসমাবেশ চলাকালে প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলা ও ভাঙচুরের অভিযোগে রমনা থানায় পুলিশ বাদী হয়ে মামলা করে। মামলায় মির্জা ফখরুল ছাড়াও দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসসহ ৫৯ নেতাকর্মীকে আসামি করা হয়।
গত ২৯ অক্টোবর মির্জা ফখরুলকে গুলশানের বাসা থেকে তুলে নিয়ে যায় ডিবি পুলিশ। ওইদিন রাতে প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলা চালানোর মামলায় তাকে গ্রেফতার দেখিয়ে ডিবি অফিস থেকে ঢাকার সিএমএম আদালতে হাজির করা হয়। এরপর মামলার তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের পরিদর্শক হুমায়ন কবীর খান।
ফখরুলের আইনজীবীরা তার জামিন চেয়ে শুনানি করেন। অন্যদিকে রাষ্ট্রপক্ষ থেকে জামিনের বিরোধিতা করা হয়। উভয় পক্ষের শুনানি শেষে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শফি উদ্দিন তার জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
আবার চলতি মাসের ২ নভেম্বর ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আছাদুজ্জামানের আদালতে ফের মির্জা ফখরুলের জামিন চেয়ে আবেদন করা হয়। যা ২০ নভেম্বর শুনানির দিন ছিল। ওইদিন শুনানি শুরু হলে আদালতে আইনজীবীদের মধ্যে হট্টগোল দেখা দেয়। পরে বিচারকের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।
এরপর জামিন শুনানির জন্য ২২ নভেম্বর দিন ধার্য করেন আদালত। ওইদিন ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের ভারপ্রাপ্ত বিচারক ফয়সাল আতিক বিন কাদের মির্জা ফখরুলের জামিন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠান।
বিচারক বলেন, বিএনপি মহাসচিবের বিরুদ্ধে করা এ মামলাটি এখনও নতুন। এ পর্যায়ে তিনি জামিন পেতে পারেন না।71/t