আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে যাচ্ছে আটটি রাজনৈতিক দলের সমন্বয়ে গঠিত সম্মিলিত ইসলামী ঐক্যজোট। নির্বাচনে ২০০ আসনে প্রার্থী দিতে প্রস্তুত বলে জোটের পক্ষ থেকে জানানো হয়। তবে মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় বাড়ালে ৩০০ আসনেও প্রার্থী দিতে সক্ষম বলে জানান তারা। সোমবার (২৭ নভেম্বর) জাতীয় প্রেস ক্লাবের আবদুস সালাম হলে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা জানান জোটের নেতারা।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে জোটের মহাসচিব ও ইসলামিক মুভমেন্ট বাংলাদেশের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট খায়রুল আহসান বলেন, আমাদের লাল-সবুজের পতাকায় মোড়ানো স্বাধীন বাংলাদেশকে নিয়ে দেশে-বিদেশে চলছে নানা ষড়যন্ত্র। এ দুঃসময়ে দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব রক্ষায় সংবিধান ও গণতন্ত্রের ধারাবাহিকতা অক্ষুণ্ন রাখার স্বার্থে সম্মিলিত ইসলামী ঐক্যজোট নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছি।
তিনি বলেন, সম্মিলিত ইসলামী ঐক্যজোট ২০০ আসনে প্রার্থী দিতে প্রস্তুত। নির্বাচন কমিশন যদি মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় ১০ দিন বাড়ালে আমরা ৩০০ আসনেই প্রার্থী দিতে পারবো। বর্তমান নির্বাচন কমিশন স্বাধীন, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন উপহার দিতে অঙ্গীকারবদ্ধ। ইসি তাদের অঙ্গীকার রক্ষা করবেন বলে আমরা আশাবাদী।
তিনি আরও বলেন, গণতন্ত্রের ধারাবাহিকতা বজায় রাখা, দেশকে বিপদের হাত থেকে রক্ষা করার স্বার্থে আমাদের সবার নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা জরুরি। বিএনপিসহ সব নিবন্ধিত দলকে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। তা না হলে আপনারা নির্বাচনী ট্রেন মিস করবেন। মনে রাখতে হবে নির্বাচনও গণতান্ত্রিক আন্দোলনের অংশ।
অ্যাডভোকেট খায়রুল আহসান বলেন, কোনো নিবন্ধিত দল নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করলে নির্বাচন কমিশনের নিবন্ধন তালিকায় সেসব দলের সংযুক্তি নিয়ে নির্বাচন কমিশনকে দায়িত্ব নিয়ে নতুন করে ভাবতে হবে। একইসঙ্গে তফসিল কমপক্ষে ১০দিন পেছানোর দাবি জানাচ্ছি।
বাংলাদেশ ইউনাইটেড ইসলামী পার্টির চেয়ারম্যান মাওলানা মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেন বলেন, আমরা এখনো মার্কা নির্ধারণ করিনি। এ বিষয়ে পরবর্তীতে সংবাদ সম্মেলন করে জানানো হবে।
বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের নেতৃত্বে জোটের মধ্যে থাকা অন্য দলগুলো হলো- ইসলামিক মুভমেন্ট বাংলাদেশ, নেজামে ইসলাম বাংলাদেশ, বাংলাদেশ জনসেবা আন্দোলন, বাংলাদেশ ইসলামিক লিবারেল পার্টি, বাংলাদেশ মুসলিম জনতা পার্টি, বাংলাদেশ ইসলামিক ডেমোক্রেটিক ফোরাম, বাংলাদেশ ইউনাইটেড ইসলামিক পার্টি।
বাংলাদেশ ইসলামিক লিবারেল পার্টির চেয়ারম্যান মাওলানা আতাউর রহমান আতিকীর সভাপতিত্বে সংবাদ সম্মেলনে নেজামে ইসলাম বাংলাদেশের চেয়ারম্যান মাওলানা হারিছুল হক, বাংলাদেশ জনসেবা আন্দোলনের চেয়ারম্যান মাওলানা ইয়ামিন হোসাইন আজমী, বাংলাদেশ মুসলিম জনতা পার্টির চেয়ারম্যান মাওলানা আজিজুর রহমান, বাংলাদেশ ইসলামিক ডেমোক্রেটিক ফোরামের চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ মো. রফিকুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে জোটের মহাসচিব ও ইসলামিক মুভমেন্ট বাংলাদেশের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট খায়রুল আহসান বলেন, আমাদের লাল-সবুজের পতাকায় মোড়ানো স্বাধীন বাংলাদেশকে নিয়ে দেশে-বিদেশে চলছে নানা ষড়যন্ত্র। এ দুঃসময়ে দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব রক্ষায় সংবিধান ও গণতন্ত্রের ধারাবাহিকতা অক্ষুণ্ন রাখার স্বার্থে সম্মিলিত ইসলামী ঐক্যজোট নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছি।
তিনি বলেন, সম্মিলিত ইসলামী ঐক্যজোট ২০০ আসনে প্রার্থী দিতে প্রস্তুত। নির্বাচন কমিশন যদি মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় ১০ দিন বাড়ালে আমরা ৩০০ আসনেই প্রার্থী দিতে পারবো। বর্তমান নির্বাচন কমিশন স্বাধীন, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন উপহার দিতে অঙ্গীকারবদ্ধ। ইসি তাদের অঙ্গীকার রক্ষা করবেন বলে আমরা আশাবাদী।
তিনি আরও বলেন, গণতন্ত্রের ধারাবাহিকতা বজায় রাখা, দেশকে বিপদের হাত থেকে রক্ষা করার স্বার্থে আমাদের সবার নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা জরুরি। বিএনপিসহ সব নিবন্ধিত দলকে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। তা না হলে আপনারা নির্বাচনী ট্রেন মিস করবেন। মনে রাখতে হবে নির্বাচনও গণতান্ত্রিক আন্দোলনের অংশ।
অ্যাডভোকেট খায়রুল আহসান বলেন, কোনো নিবন্ধিত দল নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করলে নির্বাচন কমিশনের নিবন্ধন তালিকায় সেসব দলের সংযুক্তি নিয়ে নির্বাচন কমিশনকে দায়িত্ব নিয়ে নতুন করে ভাবতে হবে। একইসঙ্গে তফসিল কমপক্ষে ১০দিন পেছানোর দাবি জানাচ্ছি।
বাংলাদেশ ইউনাইটেড ইসলামী পার্টির চেয়ারম্যান মাওলানা মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেন বলেন, আমরা এখনো মার্কা নির্ধারণ করিনি। এ বিষয়ে পরবর্তীতে সংবাদ সম্মেলন করে জানানো হবে।
বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের নেতৃত্বে জোটের মধ্যে থাকা অন্য দলগুলো হলো- ইসলামিক মুভমেন্ট বাংলাদেশ, নেজামে ইসলাম বাংলাদেশ, বাংলাদেশ জনসেবা আন্দোলন, বাংলাদেশ ইসলামিক লিবারেল পার্টি, বাংলাদেশ মুসলিম জনতা পার্টি, বাংলাদেশ ইসলামিক ডেমোক্রেটিক ফোরাম, বাংলাদেশ ইউনাইটেড ইসলামিক পার্টি।
বাংলাদেশ ইসলামিক লিবারেল পার্টির চেয়ারম্যান মাওলানা আতাউর রহমান আতিকীর সভাপতিত্বে সংবাদ সম্মেলনে নেজামে ইসলাম বাংলাদেশের চেয়ারম্যান মাওলানা হারিছুল হক, বাংলাদেশ জনসেবা আন্দোলনের চেয়ারম্যান মাওলানা ইয়ামিন হোসাইন আজমী, বাংলাদেশ মুসলিম জনতা পার্টির চেয়ারম্যান মাওলানা আজিজুর রহমান, বাংলাদেশ ইসলামিক ডেমোক্রেটিক ফোরামের চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ মো. রফিকুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।