উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফলাফলে এগিয়ে রয়েছেন ছাত্রীরা। প্রকাশিত ফলাফল দেখা যায়, ছাত্রীদের পাসের হার ৮০ দশমিক ৫৭ শতাংশ। ছাত্রদের পাসের হার ৭৬ দশমিক ৭৬ শতাংশ।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে ২০২৩ সালের উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল হস্তান্তর করেছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। রোববার (২৬ নভেম্বর) গণভবনে সকাল ১০টায় এই ফলাফলের কপি হস্তান্তর করা হয়। এ সময় প্রধানমন্ত্রী বলেন, পাশের হার ও জিপিএ ৫ অর্জনে ছেলেদের চেয়ে মেয়েরা এগিয়ে রয়েছে।
এ সময় বিএনপি-জামায়াতের আগুন-সন্ত্রাস উপেক্ষা করে সময় মত ফল প্রকাশ করায় সংশ্লিষ্টদের ধন্যবাদ জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকারের উদ্যোগে বেড়েছে স্বাক্ষরতার হার। আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষা প্রদানে শিক্ষকদের প্রশিক্ষণের দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, এইচএসসিতে ছাত্রীদের পাসের হার বেশি, এটার জন্য ধন্যবাদ। সবসময় আমাদের শুনতে হয়— জেন্ডার ইকুয়ালিটি। এখন তো দেখি উল্টো হচ্ছে, ছেলেরা মেয়েদের থেকে পিছিয়ে যাচ্ছে। প্রতিবারই দেখি মেয়েদের পাসের হার বেড়ে যাচ্ছে। এখন ছেলেদের পিছিয়ে যাওয়ার কারণ খুঁজে বের করতে হবে।
শেখ হাসিনা বলেন, ২০২৩ সালের ১১টি শিক্ষা বোর্ডের মধ্যে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১৩ লাখ ৭৪ হাজার ৪৮৮ জন। সেখানে আমি বলব-সংখ্যাটা বৃদ্ধি পেয়েছে।
এদিকে ফলাফল বিশ্লেষণে দেখা যায়, পাসের হারেও এগিয়ে ছাত্রীরা। ছাত্রীদের পাসের হার ৮০ দশমিক ৫৭ শতাংশ। ছাত্রদের পাসের হার ৭৬ দশমিক ৭৬ শতাংশ।
তিনি আরও বলেন, চতুর্থ শিল্পবিপ্লব উপযোগী জনশক্তি গড়ে তুলতে চায় সরকার।
এদিকে রাজধানীর সেগুনবাগিচায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে সংবাদ সম্মেলনে আনুষ্ঠানিকভাবে ফল ঘোষণা করবেন শিক্ষামন্ত্রী। পরে স্ব স্ব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং শিক্ষা বোর্ডগুলোর ওয়েবসাইটে একযোগে ফলাফল প্রকাশ করা হবে।
ঘরে বসেই নির্ধারিত ওয়েবসাইট এবং এসএমএসের মাধ্যমে ফলাফল জানতে পারবেন শিক্ষার্থীরা। এসএমএসের মাধ্যমে ফল পেতে মোবাইল ফোনের মেসেজ অপশনে গিয়ে ইংরেজি অক্ষরে এইচএসসি লিখতে হবে। পরে স্পেস দিয়ে বোর্ডের নামের প্রথম তিন অক্ষর লিখতে হবে। এরপর স্পেস দিয়ে রোল নম্বর লিখতে হবে। আবার স্পেস দিয়ে পাসের বছর লিখতে হবে। এরপর ১৬২২২ নম্বরে সেন্ড করতে হবে।
ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ফলাফল জানতে শিক্ষার্থীকে প্রথমে www.educationboardresults.gov.bd ঠিকানায় প্রবেশ করতে হবে। সেখানে থাকা ফলাফল অপশনে ক্লিক করে রোল ও রেজিস্ট্রেশন নম্বর দিতে হবে। পরে সেটা সাবমিট করলেই শিক্ষার্থীরা রেজাল্ট শিট দেখতে পাবেন।
উল্লেখ্য, গত ১৭ আগস্ট দেশের আটটি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডে এইচএসসি পরীক্ষা শুরু হয়। এবার দেশের ১১টি শিক্ষা বোর্ডে একযোগে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হওয়ার কথা ছিল। মোট ১৩ লাখ ৫৯ হাজার ৩৪২ শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য ফরম পূরণ করেছিলেন।
পরীক্ষায় অংশ নিয়েছেন ১০ লাখেরও বেশি পরীক্ষার্থী। বন্যার কারণে পরীক্ষা পিছিয়ে দেয়া ৩ বোর্ডের প্রায় সাড়ে ৩ লাখ শিক্ষার্থীর ২৭ আগস্ট থেকে চট্টগ্রাম, মাদরাসা ও কারিগরি বোর্ডের পরীক্ষা শুরু হয়। এবার পূর্ণ নম্বরের প্রশ্নপত্র এবং পূর্ণ সময়ে এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আইসিটি বিষয়ে ১০০ নম্বরের পরিবর্তে ৭৫ নম্বরে পরীক্ষা হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে ২০২৩ সালের উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল হস্তান্তর করেছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। রোববার (২৬ নভেম্বর) গণভবনে সকাল ১০টায় এই ফলাফলের কপি হস্তান্তর করা হয়। এ সময় প্রধানমন্ত্রী বলেন, পাশের হার ও জিপিএ ৫ অর্জনে ছেলেদের চেয়ে মেয়েরা এগিয়ে রয়েছে।
এ সময় বিএনপি-জামায়াতের আগুন-সন্ত্রাস উপেক্ষা করে সময় মত ফল প্রকাশ করায় সংশ্লিষ্টদের ধন্যবাদ জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকারের উদ্যোগে বেড়েছে স্বাক্ষরতার হার। আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষা প্রদানে শিক্ষকদের প্রশিক্ষণের দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, এইচএসসিতে ছাত্রীদের পাসের হার বেশি, এটার জন্য ধন্যবাদ। সবসময় আমাদের শুনতে হয়— জেন্ডার ইকুয়ালিটি। এখন তো দেখি উল্টো হচ্ছে, ছেলেরা মেয়েদের থেকে পিছিয়ে যাচ্ছে। প্রতিবারই দেখি মেয়েদের পাসের হার বেড়ে যাচ্ছে। এখন ছেলেদের পিছিয়ে যাওয়ার কারণ খুঁজে বের করতে হবে।
শেখ হাসিনা বলেন, ২০২৩ সালের ১১টি শিক্ষা বোর্ডের মধ্যে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১৩ লাখ ৭৪ হাজার ৪৮৮ জন। সেখানে আমি বলব-সংখ্যাটা বৃদ্ধি পেয়েছে।
এদিকে ফলাফল বিশ্লেষণে দেখা যায়, পাসের হারেও এগিয়ে ছাত্রীরা। ছাত্রীদের পাসের হার ৮০ দশমিক ৫৭ শতাংশ। ছাত্রদের পাসের হার ৭৬ দশমিক ৭৬ শতাংশ।
তিনি আরও বলেন, চতুর্থ শিল্পবিপ্লব উপযোগী জনশক্তি গড়ে তুলতে চায় সরকার।
এদিকে রাজধানীর সেগুনবাগিচায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে সংবাদ সম্মেলনে আনুষ্ঠানিকভাবে ফল ঘোষণা করবেন শিক্ষামন্ত্রী। পরে স্ব স্ব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং শিক্ষা বোর্ডগুলোর ওয়েবসাইটে একযোগে ফলাফল প্রকাশ করা হবে।
ঘরে বসেই নির্ধারিত ওয়েবসাইট এবং এসএমএসের মাধ্যমে ফলাফল জানতে পারবেন শিক্ষার্থীরা। এসএমএসের মাধ্যমে ফল পেতে মোবাইল ফোনের মেসেজ অপশনে গিয়ে ইংরেজি অক্ষরে এইচএসসি লিখতে হবে। পরে স্পেস দিয়ে বোর্ডের নামের প্রথম তিন অক্ষর লিখতে হবে। এরপর স্পেস দিয়ে রোল নম্বর লিখতে হবে। আবার স্পেস দিয়ে পাসের বছর লিখতে হবে। এরপর ১৬২২২ নম্বরে সেন্ড করতে হবে।
ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ফলাফল জানতে শিক্ষার্থীকে প্রথমে www.educationboardresults.gov.bd ঠিকানায় প্রবেশ করতে হবে। সেখানে থাকা ফলাফল অপশনে ক্লিক করে রোল ও রেজিস্ট্রেশন নম্বর দিতে হবে। পরে সেটা সাবমিট করলেই শিক্ষার্থীরা রেজাল্ট শিট দেখতে পাবেন।
উল্লেখ্য, গত ১৭ আগস্ট দেশের আটটি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডে এইচএসসি পরীক্ষা শুরু হয়। এবার দেশের ১১টি শিক্ষা বোর্ডে একযোগে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হওয়ার কথা ছিল। মোট ১৩ লাখ ৫৯ হাজার ৩৪২ শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য ফরম পূরণ করেছিলেন।
পরীক্ষায় অংশ নিয়েছেন ১০ লাখেরও বেশি পরীক্ষার্থী। বন্যার কারণে পরীক্ষা পিছিয়ে দেয়া ৩ বোর্ডের প্রায় সাড়ে ৩ লাখ শিক্ষার্থীর ২৭ আগস্ট থেকে চট্টগ্রাম, মাদরাসা ও কারিগরি বোর্ডের পরীক্ষা শুরু হয়। এবার পূর্ণ নম্বরের প্রশ্নপত্র এবং পূর্ণ সময়ে এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আইসিটি বিষয়ে ১০০ নম্বরের পরিবর্তে ৭৫ নম্বরে পরীক্ষা হয়েছে।