তিন মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীর পদত্যাগের পর নতুন করে মন্ত্রিসভা আরও ছোট হতে পারে। আগামী ২৭ নভেম্বর এই বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক প্রতিমন্ত্রী ইনডিপেনডেন্ট টেলিভিশনকে এ কথা জানিয়েছেন। তিনি জানান, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আগামী ২৭ নভেম্বর মন্ত্রিসভা ছোট করার সিদ্ধান্ত নিতে পারেন সরকারপ্রধান শেখ হাসিনা।
এর আগে, গত ২০ নভেম্বর পদত্যাগ করেন টেকনোক্র্যাট কোটায় নিয়োগ পাওয়া দুই মন্ত্রী, এক প্রতিমন্ত্রী ও প্রধানমন্ত্রীর তিন উপদেষ্টা।
পদত্যাগ করা ৩ মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী হলেন — ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিমন্ত্রী স্থপতি ইয়াফেস ওসমান এবং পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী শামসুল আলম।
প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টাদের মধ্যে অর্থনীতিবিষয়ক উপদেষ্টা মসিউর রহমান, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদবিষয়ক উপদেষ্টা ড. তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী ও আন্তর্জাতিক সম্পর্কবিষয়ক উপদেষ্টা ড. গওহর রিজভী পদত্যাগ করেছেন।
ছয় টেকনোক্র্যাট মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী ও উপদেষ্টার পদত্যাগ ছয় টেকনোক্র্যাট মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী ও উপদেষ্টার পদত্যাগ
গত রোববার বিকেলে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের জানান, নির্বাচনকালীন মন্ত্রিসভায় টেকনোক্র্যাট মন্ত্রী-উপদেষ্টারা থাকছেন না। তিনি বলেন, 'যে সরকার রয়েছে, সেই সরকারই নির্বাচনকালীন সরকার হবে। তবে এখানে কোনো টেকনোক্র্যাট মন্ত্রী ও উপদেষ্টা থাকতে পারবে না।'
প্রধানমন্ত্রীসহ মন্ত্রিসভার সদস্য ৪৮ জন। ২৫ মন্ত্রী, ১৯ প্রতিমন্ত্রী এবং ৩ জন উপমন্ত্রী। এর মধ্যে তিনজনের পদত্যাগের ফলে এখনও মন্ত্রিসভার সদস্য ৪৫। ২০১৮ সালের নির্বাচনের আগেও সরকারের অনির্বাচিত মন্ত্রী ও উপদেষ্টারা পদত্যাগ করেছিলেন।
'অনির্বাচিত মন্ত্রী-উপদেষ্টাদের পদত্যাগ করতে বলা হয়েছে''অনির্বাচিত মন্ত্রী-উপদেষ্টাদের পদত্যাগ করতে বলা হয়েছে'
এর আগে গত ১৫ নভেম্বর দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল। জাতির উদ্দেশ্যে দেওয়া ভাষণে সিইসি জানান, নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে আগামী ৭ জানুয়ারি।
তফসিল অনুযায়ী মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ সময় ৩০ নভেম্বর, মনোনয়নপত্র বাছাই ১ থেকে ৪ ডিসেম্বর। রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল দায়ের ৬ থেকে ১৫ ডিসেম্বর। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৭ ডিসেম্বর আর প্রতীক বরাদ্দ ১৮ ডিসেম্বর। প্রচারণা শুরু হবে ১৮ ডিসেম্বর থেকে, চলবে ৫ জানুয়ারি সকাল ৮টা পর্যন্ত।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক প্রতিমন্ত্রী ইনডিপেনডেন্ট টেলিভিশনকে এ কথা জানিয়েছেন। তিনি জানান, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আগামী ২৭ নভেম্বর মন্ত্রিসভা ছোট করার সিদ্ধান্ত নিতে পারেন সরকারপ্রধান শেখ হাসিনা।
এর আগে, গত ২০ নভেম্বর পদত্যাগ করেন টেকনোক্র্যাট কোটায় নিয়োগ পাওয়া দুই মন্ত্রী, এক প্রতিমন্ত্রী ও প্রধানমন্ত্রীর তিন উপদেষ্টা।
পদত্যাগ করা ৩ মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী হলেন — ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিমন্ত্রী স্থপতি ইয়াফেস ওসমান এবং পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী শামসুল আলম।
প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টাদের মধ্যে অর্থনীতিবিষয়ক উপদেষ্টা মসিউর রহমান, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদবিষয়ক উপদেষ্টা ড. তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী ও আন্তর্জাতিক সম্পর্কবিষয়ক উপদেষ্টা ড. গওহর রিজভী পদত্যাগ করেছেন।
ছয় টেকনোক্র্যাট মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী ও উপদেষ্টার পদত্যাগ ছয় টেকনোক্র্যাট মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী ও উপদেষ্টার পদত্যাগ
গত রোববার বিকেলে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের জানান, নির্বাচনকালীন মন্ত্রিসভায় টেকনোক্র্যাট মন্ত্রী-উপদেষ্টারা থাকছেন না। তিনি বলেন, 'যে সরকার রয়েছে, সেই সরকারই নির্বাচনকালীন সরকার হবে। তবে এখানে কোনো টেকনোক্র্যাট মন্ত্রী ও উপদেষ্টা থাকতে পারবে না।'
প্রধানমন্ত্রীসহ মন্ত্রিসভার সদস্য ৪৮ জন। ২৫ মন্ত্রী, ১৯ প্রতিমন্ত্রী এবং ৩ জন উপমন্ত্রী। এর মধ্যে তিনজনের পদত্যাগের ফলে এখনও মন্ত্রিসভার সদস্য ৪৫। ২০১৮ সালের নির্বাচনের আগেও সরকারের অনির্বাচিত মন্ত্রী ও উপদেষ্টারা পদত্যাগ করেছিলেন।
'অনির্বাচিত মন্ত্রী-উপদেষ্টাদের পদত্যাগ করতে বলা হয়েছে''অনির্বাচিত মন্ত্রী-উপদেষ্টাদের পদত্যাগ করতে বলা হয়েছে'
এর আগে গত ১৫ নভেম্বর দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল। জাতির উদ্দেশ্যে দেওয়া ভাষণে সিইসি জানান, নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে আগামী ৭ জানুয়ারি।
তফসিল অনুযায়ী মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ সময় ৩০ নভেম্বর, মনোনয়নপত্র বাছাই ১ থেকে ৪ ডিসেম্বর। রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল দায়ের ৬ থেকে ১৫ ডিসেম্বর। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৭ ডিসেম্বর আর প্রতীক বরাদ্দ ১৮ ডিসেম্বর। প্রচারণা শুরু হবে ১৮ ডিসেম্বর থেকে, চলবে ৫ জানুয়ারি সকাল ৮টা পর্যন্ত।