আত্মপ্রকাশের দিনে দলীয় সরকারের অধীনে আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেয়ার ইচ্ছাপোষণ করেছে সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিমের নেতৃত্বাধীন যুক্তফ্রন্ট। বুধবার (২২ নভেম্বর) জাতীয় প্রেস ক্লাবে নতুন জোটের আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে এমন তথ্য জানান বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান ও যুক্তফ্রন্টের সভাপতি মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম।
তিনি বলেন, আগামী দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে জোটগতভাবে আমরা অংশ নিবো। আমরা ২০২৪ সালের নির্বাচন জাতি ও বিশ্বের কাছে গ্রহণযোগ্য করতে চাই। আশা করি, নির্বাচন সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য হবে।
সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম বলেন, যুক্তফ্রন্ট আগামী নির্বাচনে ১০০ আসনে প্রার্থী দেবে। নির্বাচনের মনোনয়ন জমা দেয়ার তারিখ ৩০ নভেম্বর থেকে পেছানো হতে পারে। নির্বাচনের ভোটগ্রহণসহ অন্যান্য তারিখও পেছানোর সম্ভাবনা রয়েছে।
তিনি আরও বলেন, নির্বাচনে যাওয়ার জন্য ২০১৪ সালে আমন্ত্রণ পেয়েছিলাম। প্রচন্ড চাপ থাকার পরেও আমরা সেই নির্বাচনে যায়নি। বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোটে থেকে আন্দোলন করেছি। আর ২০১৮ সালে আমন্ত্রণ ছিলো ২০ দল থেকে বের হয়ে নির্বাচন করার জন্য। কিন্তু আমরা ২০ দলের থেকেই নির্বাচন করেছি। আর বিএনপির প্রতি কৃতজ্ঞা প্রকাশ করবো। কারণ তাদের কাছে আমরা রাজনীতি শিখেছি। কারণ একা রাজনীতি শেখা যায় না।
১২ দলীয় জোটের এই শীর্ষ নেতা বলেন, আশা করছি-আগামী নির্বাচন অতীতের চেয়ে ফ্রি অ্যান্ড ফেয়ার হবে। তাই আমরা আবেদন করছি, সরকার যেন সুন্দর, অংশগ্রহণ এবং গ্রহণযোগ নির্বাচনে জন্য যা করেছে তা যেন অব্যাহত রাখে। আর সংলাপের দরজা যাতে বন্ধ না করেন।
এদিকে কল্যাণ পার্টির নেতৃত্বে ৩ দলের সমন্বয়ে নতুন জোট হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে যুক্তফ্রন্ট। এ জোটে রয়েছে বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি (কাঁঠাল), বাংলাদেশ মুসলিম লীগ (হাতপাঞ্জা) ও বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি (হাতঘড়ি)। সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির মহাসচিব জাফর আহমেদ জয়, বাংলাদেশ মুসলিম লীগের চেয়ারম্যান শেখ জুলফিকার বুলবুল চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন।
বর্তমান সরকারের পদত্যাগ ও নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে বিএনপিসহ বিভিন্ন জোট ও দল আন্দোলন করছে। এর মধ্যে ১২-দলীয় জোট অন্যতম। যে দলগুলো মিলে নতুন জোট যুক্তফ্রন্ট করেছে, তার বেশির ভাগই এই ১২ দলীয় জোটের শরিক।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির অতিরিক্ত মহাসচিব ও যুক্তফ্রন্টের সমন্বয়ক আব্দুল্লাহ আল হাসান বলেন, নিবন্ধিত ও অনিবন্ধিত কয়েকটি দল মিলে নতুন জোট যুক্তফ্রন্টের। এই জোট নতুন ধারায় আন্দোলন করবে।
তিনি বলেন, আগামী দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে জোটগতভাবে আমরা অংশ নিবো। আমরা ২০২৪ সালের নির্বাচন জাতি ও বিশ্বের কাছে গ্রহণযোগ্য করতে চাই। আশা করি, নির্বাচন সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য হবে।
সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম বলেন, যুক্তফ্রন্ট আগামী নির্বাচনে ১০০ আসনে প্রার্থী দেবে। নির্বাচনের মনোনয়ন জমা দেয়ার তারিখ ৩০ নভেম্বর থেকে পেছানো হতে পারে। নির্বাচনের ভোটগ্রহণসহ অন্যান্য তারিখও পেছানোর সম্ভাবনা রয়েছে।
তিনি আরও বলেন, নির্বাচনে যাওয়ার জন্য ২০১৪ সালে আমন্ত্রণ পেয়েছিলাম। প্রচন্ড চাপ থাকার পরেও আমরা সেই নির্বাচনে যায়নি। বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোটে থেকে আন্দোলন করেছি। আর ২০১৮ সালে আমন্ত্রণ ছিলো ২০ দল থেকে বের হয়ে নির্বাচন করার জন্য। কিন্তু আমরা ২০ দলের থেকেই নির্বাচন করেছি। আর বিএনপির প্রতি কৃতজ্ঞা প্রকাশ করবো। কারণ তাদের কাছে আমরা রাজনীতি শিখেছি। কারণ একা রাজনীতি শেখা যায় না।
১২ দলীয় জোটের এই শীর্ষ নেতা বলেন, আশা করছি-আগামী নির্বাচন অতীতের চেয়ে ফ্রি অ্যান্ড ফেয়ার হবে। তাই আমরা আবেদন করছি, সরকার যেন সুন্দর, অংশগ্রহণ এবং গ্রহণযোগ নির্বাচনে জন্য যা করেছে তা যেন অব্যাহত রাখে। আর সংলাপের দরজা যাতে বন্ধ না করেন।
এদিকে কল্যাণ পার্টির নেতৃত্বে ৩ দলের সমন্বয়ে নতুন জোট হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে যুক্তফ্রন্ট। এ জোটে রয়েছে বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি (কাঁঠাল), বাংলাদেশ মুসলিম লীগ (হাতপাঞ্জা) ও বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি (হাতঘড়ি)। সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির মহাসচিব জাফর আহমেদ জয়, বাংলাদেশ মুসলিম লীগের চেয়ারম্যান শেখ জুলফিকার বুলবুল চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন।
বর্তমান সরকারের পদত্যাগ ও নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে বিএনপিসহ বিভিন্ন জোট ও দল আন্দোলন করছে। এর মধ্যে ১২-দলীয় জোট অন্যতম। যে দলগুলো মিলে নতুন জোট যুক্তফ্রন্ট করেছে, তার বেশির ভাগই এই ১২ দলীয় জোটের শরিক।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির অতিরিক্ত মহাসচিব ও যুক্তফ্রন্টের সমন্বয়ক আব্দুল্লাহ আল হাসান বলেন, নিবন্ধিত ও অনিবন্ধিত কয়েকটি দল মিলে নতুন জোট যুক্তফ্রন্টের। এই জোট নতুন ধারায় আন্দোলন করবে।