শেষ রান নিয়ে ম্যাক্সওয়েল যখন শিরোপা জয়ের উৎসব করছে তখন উইকেটের পেছনে হাঁটু গেড়ে বসে মাথা ফেলে দেন লোকেশ রাহুল। মাঠেই কান্না করতে থাকেন মোহাম্মদ সিরাজ। একই দৃশ্য ছিল পুরো নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে থাকা ভারতীয় সমর্থকদের। রোহিত শর্মা কিংবা বিরাট কোহলিদের তখন দেখে মনে হচ্ছিল তাদের শরীর আর চলছে না।
তাইতো ভঙুর ভারতীয় দলকে স্বান্তনা দিতে ড্রেসিংরুমে ছুটে যান দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এ সময় সঙ্গে ছিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। মোদি একে একে ভারতের সব ক্রিকেটারের সঙ্গে হাত মেলান। তাদের উজ্জীবিত করার চেষ্টা করেন। দিল্লিতে পুরো ভারতীয় দলকে আমন্ত্রণ জানান।
সোমবার (২০ নভেম্বর) ভারতীয় পেসার মোহাম্মদ শামি একটি ছবি শেয়ার করেন। যেখানে দেখা যায় মোদি শামিকে বুকে টেনে নিয়েছেন। আর মঙ্গলবার (২১ নভেম্বর) সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রকাশ্যে আসে ভারতের ড্রেসিংরুমে খেলোয়াড়দের সঙ্গে মোদির সাক্ষাতকারের ভিডিও। যেটি স্বয়ং মোদি নিজের ইউটিউব চ্যানেলে পোস্ট করেছেন।
ভিডিওতে দেখা যায় তিনি রোহিত এবং কোহলিকে তার হাত দিয়ে ধরে রেখেছেন। সেই সঙ্গে মোদি তাদের উদ্দেশ্যে বলেন, তোমরা ১০টা ম্যাচ জিতে এসেছ। একটা ম্যাচে এমন হতেই পারে।
তারপরও রোহিতের মুখে হাসি নেই। কোহলি কোনও মতে জোর করে হাসার চেষ্টা করছেন। এরপর মোদি আবার কোহলি ও রোহিতের হাত ধরে বলেন, মুখে হাসি আনো। গোটা দেশ তোমাদের দেখছে। পরে মোদি রোহিত ও কোহলির পিঠ চাপড়ে দেন।
এরপর মোদি কোচ রাহুল দ্রাবিড়ের সঙ্গে হাত মেলান। কোচের সঙ্গে হাত মিলিয়ে বলেন, প্রচুর পরিশ্রম করেছ তোমরা। কিন্তু এমনটা হতেই পারে। এরপর একে একে রবীন্দ্র জাদেজা, শুভমন গিল, মুহাম্মদ শামি, জসপ্রিত বুমরাহদের সঙ্গে হাত মেলান। বুমরার সঙ্গে গুজরাটি ভাষায় কথা বলেন। শামিকে বুকে টেনে নিয়ে তার প্রশংসা করেন। হাত মেলান লোকেশ রাহুল, কুলদীপ যাদব, শ্রেয়াস আইয়ার, সূর্যকুমার যাদবদের সঙ্গেও।
সকলের সঙ্গে হাত মেলানোর পরে মোদি বলেন, তোমরা এমন হয়েই থাকে। সতীর্থেরা একে অপরকে সাহস দাও, উৎসাহ দাও। উজ্জীবিত করো। তোমরা যখন সময় পাবে, তখন দিল্লিতে আসবে। আমার পক্ষ থেকে নিমন্ত্রণ রইল। তোমাদের সঙ্গে কথা হবে।
উল্লেখ্য, ১২ বছর পর বিশ্বকাপ জয়ের সুযোগ ছিল ভারতের সামনে। দেশের মাটিতে এর আগে কোনও দল দু'বার বিশ্বকাপ জয়ের কৃতিত্ব দেখাতে পারেনি। সাবেক অধিনায়খ মহেন্দ্র সিংহ ধোনির হাত ধরে ২০১১ সালে একবার ট্রফি জিতেছিল, সেই একই সুযোগ এসেছিল রোহিত শর্মার কাছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তা আর হয়ে উঠলো না ৭ উইকেটের হারের কারণে।
তাইতো ভঙুর ভারতীয় দলকে স্বান্তনা দিতে ড্রেসিংরুমে ছুটে যান দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এ সময় সঙ্গে ছিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। মোদি একে একে ভারতের সব ক্রিকেটারের সঙ্গে হাত মেলান। তাদের উজ্জীবিত করার চেষ্টা করেন। দিল্লিতে পুরো ভারতীয় দলকে আমন্ত্রণ জানান।
সোমবার (২০ নভেম্বর) ভারতীয় পেসার মোহাম্মদ শামি একটি ছবি শেয়ার করেন। যেখানে দেখা যায় মোদি শামিকে বুকে টেনে নিয়েছেন। আর মঙ্গলবার (২১ নভেম্বর) সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রকাশ্যে আসে ভারতের ড্রেসিংরুমে খেলোয়াড়দের সঙ্গে মোদির সাক্ষাতকারের ভিডিও। যেটি স্বয়ং মোদি নিজের ইউটিউব চ্যানেলে পোস্ট করেছেন।
ভিডিওতে দেখা যায় তিনি রোহিত এবং কোহলিকে তার হাত দিয়ে ধরে রেখেছেন। সেই সঙ্গে মোদি তাদের উদ্দেশ্যে বলেন, তোমরা ১০টা ম্যাচ জিতে এসেছ। একটা ম্যাচে এমন হতেই পারে।
তারপরও রোহিতের মুখে হাসি নেই। কোহলি কোনও মতে জোর করে হাসার চেষ্টা করছেন। এরপর মোদি আবার কোহলি ও রোহিতের হাত ধরে বলেন, মুখে হাসি আনো। গোটা দেশ তোমাদের দেখছে। পরে মোদি রোহিত ও কোহলির পিঠ চাপড়ে দেন।
এরপর মোদি কোচ রাহুল দ্রাবিড়ের সঙ্গে হাত মেলান। কোচের সঙ্গে হাত মিলিয়ে বলেন, প্রচুর পরিশ্রম করেছ তোমরা। কিন্তু এমনটা হতেই পারে। এরপর একে একে রবীন্দ্র জাদেজা, শুভমন গিল, মুহাম্মদ শামি, জসপ্রিত বুমরাহদের সঙ্গে হাত মেলান। বুমরার সঙ্গে গুজরাটি ভাষায় কথা বলেন। শামিকে বুকে টেনে নিয়ে তার প্রশংসা করেন। হাত মেলান লোকেশ রাহুল, কুলদীপ যাদব, শ্রেয়াস আইয়ার, সূর্যকুমার যাদবদের সঙ্গেও।
সকলের সঙ্গে হাত মেলানোর পরে মোদি বলেন, তোমরা এমন হয়েই থাকে। সতীর্থেরা একে অপরকে সাহস দাও, উৎসাহ দাও। উজ্জীবিত করো। তোমরা যখন সময় পাবে, তখন দিল্লিতে আসবে। আমার পক্ষ থেকে নিমন্ত্রণ রইল। তোমাদের সঙ্গে কথা হবে।
উল্লেখ্য, ১২ বছর পর বিশ্বকাপ জয়ের সুযোগ ছিল ভারতের সামনে। দেশের মাটিতে এর আগে কোনও দল দু'বার বিশ্বকাপ জয়ের কৃতিত্ব দেখাতে পারেনি। সাবেক অধিনায়খ মহেন্দ্র সিংহ ধোনির হাত ধরে ২০১১ সালে একবার ট্রফি জিতেছিল, সেই একই সুযোগ এসেছিল রোহিত শর্মার কাছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তা আর হয়ে উঠলো না ৭ উইকেটের হারের কারণে।