মানুষকে পুড়িয়ে মেরে কিছু অর্জন করা যায় না বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সাম্প্রতিক সময়ের অগ্নিসন্ত্রাসের ঘটনার প্রসঙ্গ টেনে সরকারপ্রধান বলেছেন, মানুষকে পুড়িয়ে মেরে কিছু অর্জন করা যায় না, জনগণের কল্যাণ করে অর্জন করা যায়। জনগণই মূল শক্তি। যারা এগুলো করছে তাদের চেতনার ফিরে আসুক- এটাই আশা করি। মঙ্গলবার (২১ নভেম্বর) সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে ঢাকা সেনানিবাসে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, অগ্নিসন্ত্রাস দেখেছি মুক্তিযুদ্ধের সময়ে। মানুষকে কীভাবে জ্বালিয়ে মারতে পারে, কীভাবে একটা মানুষকে পুড়িয়ে মারে। সাম্প্রতিক সময়েও এ অগ্নিসন্ত্রাস দেখছি। সবাইকে সচেতন হতে হবে। নানা চক্রান্ত চলছে। এই বাংলাদেশ বদলে যাওয়া বাংলাদেশ।
শেখ হাসিনা বলেন, সরকারে আসার পর থেকেই আমার প্রচেষ্টা ছিল দলমত নির্বিশেষে যারা মুক্তিযুদ্ধ করেছে, তাদের সম্মানিত করা। তাদের ভাতা দেয়া। তারা যেন গর্বের সঙ্গে বলতে পারে আমরা মুক্তিযোদ্ধা। ভাতার টাকাগুলো সরাসরি অ্যাকাউন্টে চলে যায়। এ ছাড়াও চিকিৎসা ভাতা, শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দিচ্ছি। তিন কোটিরও বেশি শিক্ষার্থী উপবৃত্তি পায়। এর বাইরেও আমরা মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য ভাতার ব্যবস্থা করেছি।
শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের লক্ষ্যটাই হচ্ছে- এদেশে কোনো ভূমিহীন-গৃহহীন থাকবে না। আমরা ভূমিহীনদের ঘর, মুক্তিযোদ্ধাদের বীর নিবাস করে দিচ্ছি। মুক্তিযোদ্ধাদের স্মৃতিবিজড়িত স্থানগুলোকে স্মরণীয় করে রাখতে চেষ্টা করে যাচ্ছি। সবাইকে মনে রাখতে হবে মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে আমরা বিজয় অর্জন করেছি। যে কাজই করি না কেন, আমাদের মনে রাখতে হবে আমরা বীরের জাতি।
এর আগে সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে সকালে ঢাকা সেনানিবাসস্থ শিখা অনির্বাণে ফুল দিয়ে মুক্তিযুদ্ধে শহীদ সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর সদস্যদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী। দিবসটিকে ঘিরে আলাদা বাণী দিয়েছেন তারা।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, অগ্নিসন্ত্রাস দেখেছি মুক্তিযুদ্ধের সময়ে। মানুষকে কীভাবে জ্বালিয়ে মারতে পারে, কীভাবে একটা মানুষকে পুড়িয়ে মারে। সাম্প্রতিক সময়েও এ অগ্নিসন্ত্রাস দেখছি। সবাইকে সচেতন হতে হবে। নানা চক্রান্ত চলছে। এই বাংলাদেশ বদলে যাওয়া বাংলাদেশ।
শেখ হাসিনা বলেন, সরকারে আসার পর থেকেই আমার প্রচেষ্টা ছিল দলমত নির্বিশেষে যারা মুক্তিযুদ্ধ করেছে, তাদের সম্মানিত করা। তাদের ভাতা দেয়া। তারা যেন গর্বের সঙ্গে বলতে পারে আমরা মুক্তিযোদ্ধা। ভাতার টাকাগুলো সরাসরি অ্যাকাউন্টে চলে যায়। এ ছাড়াও চিকিৎসা ভাতা, শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দিচ্ছি। তিন কোটিরও বেশি শিক্ষার্থী উপবৃত্তি পায়। এর বাইরেও আমরা মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য ভাতার ব্যবস্থা করেছি।
শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের লক্ষ্যটাই হচ্ছে- এদেশে কোনো ভূমিহীন-গৃহহীন থাকবে না। আমরা ভূমিহীনদের ঘর, মুক্তিযোদ্ধাদের বীর নিবাস করে দিচ্ছি। মুক্তিযোদ্ধাদের স্মৃতিবিজড়িত স্থানগুলোকে স্মরণীয় করে রাখতে চেষ্টা করে যাচ্ছি। সবাইকে মনে রাখতে হবে মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে আমরা বিজয় অর্জন করেছি। যে কাজই করি না কেন, আমাদের মনে রাখতে হবে আমরা বীরের জাতি।
এর আগে সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে সকালে ঢাকা সেনানিবাসস্থ শিখা অনির্বাণে ফুল দিয়ে মুক্তিযুদ্ধে শহীদ সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর সদস্যদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী। দিবসটিকে ঘিরে আলাদা বাণী দিয়েছেন তারা।