মাদারীপুরের রাজৈরে প্রেমের প্রস্তাব প্রত্যাখান করায় এক স্কুলছাত্রীর শরীরে পেট্রল ঢেলে হত্যাচেষ্টার ঘটনায় ৫ জনের নামে মামলা হয়েছে। সোমবার সকালে রাজৈর থানায় মামলাটি করেন ভুক্তভোগী ছাত্রীর বাবা।
এ ঘটনায় অভিযান চালিয়ে প্রধান অভিযুক্ত দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
মামলার এজাহারে বলা হয়, বেশ কিছুদিন ধরে ভুক্তভোগী ছাত্রীকে প্রেমের প্রস্তাব দিয়ে আসছিল তার দুই সহপাঠী। তবে ভুক্তভোগী প্রস্তাব প্রত্যাখান করায় তারা ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে।
গতকাল রোববার সকালে ছোট ভাইয়ের সঙ্গে ভুক্তভোগী স্কুলে যাচ্ছিল। এ সময় বিদ্যালয়ের কাছে গেলে ওই দুই সহপাঠী ও তার সহযোগীরা ভুক্তভোগীকে মারধর করে। একপর্যায়ে তারা ভুক্তভোগীর শরীরে পেট্রল ঢেলে দেয়। এ সময় তারা ভুক্তভোগীকে এলাকা ছাড়ার হুমকিও দেয়।
পরে তারা দিয়াশলাই জ্বালিয়ে ভুক্তভোগীর শরীরে আগুন দেওয়ার চেষ্টা করে। এ সময় ভুক্তভোগী ও তার ভাই চিৎকার করলে আশপাশের লোকজন এগিয়ে আসলে হামলাকারীরা পালিয়ে যায়। পরে ভুক্তভোগীকে উদ্ধার করে চিকিৎসা দেওয়া হয়।
মাদারীপুরের পুলিশ সুপার (এসপি) মাসুদ আলম বলেন, 'ভুক্তভোগী স্কুলছাত্রীর সঙ্গে যে কাজটি করা হয়েছে, সেটি খুবই জঘন্য অন্যায়। পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে মামলা রেকর্ড হয়েছে। এই ঘটনার মূল অভিযুক্ত দুজনকেই গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বাকিদের ধরতে অভিযান চলছে।'
এ ঘটনায় অভিযান চালিয়ে প্রধান অভিযুক্ত দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
মামলার এজাহারে বলা হয়, বেশ কিছুদিন ধরে ভুক্তভোগী ছাত্রীকে প্রেমের প্রস্তাব দিয়ে আসছিল তার দুই সহপাঠী। তবে ভুক্তভোগী প্রস্তাব প্রত্যাখান করায় তারা ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে।
গতকাল রোববার সকালে ছোট ভাইয়ের সঙ্গে ভুক্তভোগী স্কুলে যাচ্ছিল। এ সময় বিদ্যালয়ের কাছে গেলে ওই দুই সহপাঠী ও তার সহযোগীরা ভুক্তভোগীকে মারধর করে। একপর্যায়ে তারা ভুক্তভোগীর শরীরে পেট্রল ঢেলে দেয়। এ সময় তারা ভুক্তভোগীকে এলাকা ছাড়ার হুমকিও দেয়।
পরে তারা দিয়াশলাই জ্বালিয়ে ভুক্তভোগীর শরীরে আগুন দেওয়ার চেষ্টা করে। এ সময় ভুক্তভোগী ও তার ভাই চিৎকার করলে আশপাশের লোকজন এগিয়ে আসলে হামলাকারীরা পালিয়ে যায়। পরে ভুক্তভোগীকে উদ্ধার করে চিকিৎসা দেওয়া হয়।
মাদারীপুরের পুলিশ সুপার (এসপি) মাসুদ আলম বলেন, 'ভুক্তভোগী স্কুলছাত্রীর সঙ্গে যে কাজটি করা হয়েছে, সেটি খুবই জঘন্য অন্যায়। পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে মামলা রেকর্ড হয়েছে। এই ঘটনার মূল অভিযুক্ত দুজনকেই গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বাকিদের ধরতে অভিযান চলছে।'