দশ বছর আগের কথা। বাতাসে জোর গুঞ্জন, ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের হয়ে রাজনীতিতে নামছেন তৎকালীন দেশসেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান। শুরু হলো আলোচনা-সমালোচনা। সেসব থামাতে নিজেই উদ্যোগী হন সাকিব। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সবকিছু অস্বীকার করে পোস্ট দেন, জানান - রাজনীতিতে যোগ দেবেন না কখনও।
ওই সময় সাকিব বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপনের অনুরোধে একটি রাজনৈতিক অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন। এরপরই তার রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে আলোচনার ডালপালা মেলে। তখন নিজের অবস্থান ব্যাখ্যা করতে সাকিব ওই স্ট্যাটাস দেন। কী লিখেছিলেন সেই পোস্টে? 'আমি রাজনীতিতে যোগ দিচ্ছি না। আমি একটা জিনিস স্পষ্ট করে বলতে চাই, আমি রাজনীতিতে যোগ দিচ্ছি না, আর জীবনে কখনও রাজনীতিতে যোগ দেওয়ার ইচ্ছেও নেই আমার। বোর্ড সভাপতির অনুরোধে ক্রিকেট দলের পক্ষ থেকে আমি একটা অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলাম। সেখানে রাজনীতি নিয়ে একটা কথাও উচ্চারণ করিনি। তাই আপনাদের অনুরোধ করব আমাদের গণমাধ্যমকে বিশ্বাস করবেন না। আশা করি আমি ব্যাপারটা পরিষ্কার করতে পেরেছি।'
এর আগে গত একাদশ সংসদ নির্বাচনেও সাকিব নির্বাচন করতে চেয়েছিলেন বলে গুঞ্জন শোনা যায়। ওই সময় সাকিব না পারলেও, নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে সংসদ সদস্য হন আরেক সাবেক অধিনায়ক মাশরাফি বিন মুর্তজা। এবার আবার সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হতে ঝাঁপাচ্ছেন বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের অধিনায়ক। ঢাকার একটি ও মাগুরার দুটি আসন থেকে আওয়ামী লীগের মনোনয়নপত্র কিনেছেন সাকিব। গতকাল দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের মনোনয়ন ফর্ম বিক্রি শুরু করেছে আওয়ামী লীগ, তার প্রথম দিনেই মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন সাকিব। মাগুরায় যে দুটি আসন থেকে নিয়েছেন, সেগুলো হলো মাগুরা-১ ও মাগুরা-২; ঢাকার আসনটি ঢাকা-১০। বিশ্বকাপ শেষে সাকিব যুক্তরাষ্ট্রে গেছেন, প্রতিনিধির মাধ্যমে তিন আসন থেকেই মনোনয়নপত্র কিনেছেন। যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরে সাকিব মনোনয়নপত্র জমা দেবেন বলে জানা গেছে।
ওই সময় সাকিব বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপনের অনুরোধে একটি রাজনৈতিক অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন। এরপরই তার রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে আলোচনার ডালপালা মেলে। তখন নিজের অবস্থান ব্যাখ্যা করতে সাকিব ওই স্ট্যাটাস দেন। কী লিখেছিলেন সেই পোস্টে? 'আমি রাজনীতিতে যোগ দিচ্ছি না। আমি একটা জিনিস স্পষ্ট করে বলতে চাই, আমি রাজনীতিতে যোগ দিচ্ছি না, আর জীবনে কখনও রাজনীতিতে যোগ দেওয়ার ইচ্ছেও নেই আমার। বোর্ড সভাপতির অনুরোধে ক্রিকেট দলের পক্ষ থেকে আমি একটা অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলাম। সেখানে রাজনীতি নিয়ে একটা কথাও উচ্চারণ করিনি। তাই আপনাদের অনুরোধ করব আমাদের গণমাধ্যমকে বিশ্বাস করবেন না। আশা করি আমি ব্যাপারটা পরিষ্কার করতে পেরেছি।'
এর আগে গত একাদশ সংসদ নির্বাচনেও সাকিব নির্বাচন করতে চেয়েছিলেন বলে গুঞ্জন শোনা যায়। ওই সময় সাকিব না পারলেও, নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে সংসদ সদস্য হন আরেক সাবেক অধিনায়ক মাশরাফি বিন মুর্তজা। এবার আবার সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হতে ঝাঁপাচ্ছেন বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের অধিনায়ক। ঢাকার একটি ও মাগুরার দুটি আসন থেকে আওয়ামী লীগের মনোনয়নপত্র কিনেছেন সাকিব। গতকাল দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের মনোনয়ন ফর্ম বিক্রি শুরু করেছে আওয়ামী লীগ, তার প্রথম দিনেই মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন সাকিব। মাগুরায় যে দুটি আসন থেকে নিয়েছেন, সেগুলো হলো মাগুরা-১ ও মাগুরা-২; ঢাকার আসনটি ঢাকা-১০। বিশ্বকাপ শেষে সাকিব যুক্তরাষ্ট্রে গেছেন, প্রতিনিধির মাধ্যমে তিন আসন থেকেই মনোনয়নপত্র কিনেছেন। যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরে সাকিব মনোনয়নপত্র জমা দেবেন বলে জানা গেছে।