পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপটি গভীর নিম্নচাপে রূপান্তরিত হয়েছে। গভীর নিম্নচাপটি উত্তর দিকে অগ্রসর ও ঘনীভূত হয়ে একই এলাকায় অবস্থান করছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিলেও নিতে পারে।
আবহাওয়াবিদ মো. আব্দুর রহমান খান আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১২টায় ইনডিপেনডেন্ট ডিজিটালকে বলেন, 'গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নেওয়ার শঙ্কা রয়েছে। ঘূর্ণিঝড়ে রূপ না নিলেও গভীর নিম্নচাপটি বাংলাদেশে আঘাত হানতে পারে।'
আবহাওয়ার বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে (৪) বলা হয়েছে, উপকূলীয় এলাকা ও সমুদ্র বন্দরের ওপর দিয়ে বয়ে যেতে পারে ঝোড়ো হাওয়া। এ কারণে দেশের চার সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৬টায় গভীর নিম্নচাপটি চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ৭৮৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ৭৪৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে, মোংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ৬৫৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ৬৫৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থান করছিল। নিম্নচাপটি আরও উত্তর-পূর্ব দিকে এগোতে ও ঘনীভূত হতে পারে।
এদিকে আজ আবহাওয়ার এক পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করা গভীর নিম্নচাপের প্রভাবে খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রামের অধিকাংশ জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ, সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় ঝোড়ো হাওয়াসহ হালাক থেকে মাঝারী ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের কোথাও কোথাও ভারী বর্ষণ হতে পারে।
সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, এই সময় রাতের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকলেও দিনের তাপমাত্রা ১ থেকে ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত কমতে পারে।
অন্যদিকে, গভীর নিম্নচাপটি যদি ঘূর্ণিঝড় রূপ নেয় তাহলে নাম হবে 'মিধিলি'। মিধিলি নামটি মালদ্বীপের দেওয়া। আবহাওয়া অফিস বলছে, ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিলেও এর তীব্রতা খুব বেশি হবে না। অল্পসময়ের মধ্যে লঘুচাপ, লঘুচাপ থেকে নিম্নচাপ ও গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে।
আরও কাছাকাছি গভীর নিম্নচাপ, কেন্দ্রে বাতাসের সর্বোচ্চ গতি ৬০ কিলোমিটারআরও কাছাকাছি গভীর নিম্নচাপ, কেন্দ্রে বাতাসের সর্বোচ্চ গতি ৬০ কিলোমিটার
ভারতীয় আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, শুক্রবার সকাল নাগাদ ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে গভীর নিম্নচাপটি। পরে শনিবার ভোর নাগাদ বাংলাদেশের মোংলা এবং খেপুপাড়ার মধ্যদিয়ে উপকূল অতিক্রম করতে পারে। উপকূল অতিক্রমের সময় এর গতি থাকতে পারে ৫৫ থেকে ৬৫ কিলোমিটার, যা ঝোড়ো হওয়ার আকারে সর্বোচ্চ ৭৫ কিলোমিটার পর্যন্ত বাড়তে পারে,ইন্ডি/টি
আবহাওয়াবিদ মো. আব্দুর রহমান খান আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১২টায় ইনডিপেনডেন্ট ডিজিটালকে বলেন, 'গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নেওয়ার শঙ্কা রয়েছে। ঘূর্ণিঝড়ে রূপ না নিলেও গভীর নিম্নচাপটি বাংলাদেশে আঘাত হানতে পারে।'
আবহাওয়ার বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে (৪) বলা হয়েছে, উপকূলীয় এলাকা ও সমুদ্র বন্দরের ওপর দিয়ে বয়ে যেতে পারে ঝোড়ো হাওয়া। এ কারণে দেশের চার সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৬টায় গভীর নিম্নচাপটি চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ৭৮৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ৭৪৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে, মোংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ৬৫৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ৬৫৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থান করছিল। নিম্নচাপটি আরও উত্তর-পূর্ব দিকে এগোতে ও ঘনীভূত হতে পারে।
এদিকে আজ আবহাওয়ার এক পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করা গভীর নিম্নচাপের প্রভাবে খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রামের অধিকাংশ জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ, সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় ঝোড়ো হাওয়াসহ হালাক থেকে মাঝারী ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের কোথাও কোথাও ভারী বর্ষণ হতে পারে।
সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, এই সময় রাতের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকলেও দিনের তাপমাত্রা ১ থেকে ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত কমতে পারে।
অন্যদিকে, গভীর নিম্নচাপটি যদি ঘূর্ণিঝড় রূপ নেয় তাহলে নাম হবে 'মিধিলি'। মিধিলি নামটি মালদ্বীপের দেওয়া। আবহাওয়া অফিস বলছে, ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিলেও এর তীব্রতা খুব বেশি হবে না। অল্পসময়ের মধ্যে লঘুচাপ, লঘুচাপ থেকে নিম্নচাপ ও গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে।
আরও কাছাকাছি গভীর নিম্নচাপ, কেন্দ্রে বাতাসের সর্বোচ্চ গতি ৬০ কিলোমিটারআরও কাছাকাছি গভীর নিম্নচাপ, কেন্দ্রে বাতাসের সর্বোচ্চ গতি ৬০ কিলোমিটার
ভারতীয় আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, শুক্রবার সকাল নাগাদ ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে গভীর নিম্নচাপটি। পরে শনিবার ভোর নাগাদ বাংলাদেশের মোংলা এবং খেপুপাড়ার মধ্যদিয়ে উপকূল অতিক্রম করতে পারে। উপকূল অতিক্রমের সময় এর গতি থাকতে পারে ৫৫ থেকে ৬৫ কিলোমিটার, যা ঝোড়ো হওয়ার আকারে সর্বোচ্চ ৭৫ কিলোমিটার পর্যন্ত বাড়তে পারে,ইন্ডি/টি